কম্পিউটার ভাইরাস প্র্যাংক

সেটিংস

NoSettingImg

There is no setting for this tool

4 / 5 - 19
হালনাগাদ করা হয়েছে July 18, 2025
লিখেছেন
প্রযুক্তি লেখক
Nadiba Rahman
পর্যালোচনা করেছেন
প্রোডাক্ট ম্যানেজার
Mrinmoy Roy
এই পোস্টটি শেয়ার করুন

আপনি নিশ্চয়ই সেই অদ্ভুত কম্পিউটার স্ক্রিন বা “হ্যাকিং” সিন দেখে রোমাঞ্চিত হন, যেখানে শুধু সংখ্যা ও কোড ঝরে পড়ছে। "কম্পিউটার ভাইরাস" শব্দটি শুনলেই মনে কেমন একটা উত্তেজনা আসে, এবং হয়তো আপনি কখনো ভেবেছেনও, আসল ভাইরাস দেখতে কেমন। আমাদের টুলের মাধ্যমে আপনি সেটাই অনুভব করতে পারবেন, একদম নিরাপদ এবং সম্পূর্ণরূপে সিমুলেটেড পরিবেশে। আপনি কোনো আসল ঝুঁকি ছাড়াই, আপনার স্ক্রিনে ভাইরাস আক্রান্ত হওয়ার ভান করতে পারবেন।

আপনি এটি ব্যবহার করতে পারেন আপনার ভাই-বোন, বন্ধু বা অফিস সহকর্মীদের সঙ্গে মজা করার জন্য, অথবা বন্ধুদের সামনে নিজেকে সাইবার সিকিউরিটির এক্সপার্ট হিসেবে উপস্থাপন করতে। এই কম্পিউটার ভাইরাস প্র্যাঙ্ক স্ক্রিন নিস্তেজ দিনটিকে মুহূর্তেই আনন্দময় করে তুলতে পারে, বিশেষত যখন অফিসের কাজগুলো খুব একঘেয়ে লাগছে।

তবে সব সময় মনে রাখবেন, মজাটাকে মজার পর্যায়েই রাখবেন, এবং কাউকে সত্যিই আতঙ্কিত করার আগেই সত্যটা জানিয়ে দেবেন।

কম্পিউটার ভাইরাস কী?

কম্পিউটার ভাইরাস হচ্ছে এক ধরনের ক্ষতিকারক সফটওয়্যার (ম্যালওয়্যার), যা এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে ছড়িয়ে পড়ে এবং কম্পিউটারের স্বাভাবিক কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটানোর জন্য তৈরি করা হয়। এটিকে আপনি আপনার সিস্টেমের ভেতরের এক দুষ্টুমে বাচ্চার মতো ভাবতে পারেন। সে লুকিয়ে থাকে, নিজের কপি করে, এবং আপনি যখন একেবারেই চিন্তা করেন না, তখনই ঝামেলা পাকায়! শরীরের ভাইরাসের মতো, কম্পিউটার ভাইরাসও নিজেকে কপি করে অন্য ফাইল বা প্রোগ্রামেও ছড়িয়ে পড়তে পারে। এটি আপনার ডিভাইস স্লো করে দিতে পারে, ফাইল নষ্ট করতে পারে, ডেটা চুরি করতে পারে, মুক্তিপণ চাইতে পারে, এমনকি আপনাকে হুমকিও দিতে পারে।

তবে দুশ্চিন্তার কিছু নেই, আসল ভাইরাস যেমন বিপজ্জনক, আমাদের টুলে আপনি যা দেখবেন, তা শুধুমাত্র মজা করার জন্য এবং পুরোপুরি নিরাপদ।

আমাদের কম্পিউটার ভাইরাস প্র্যাঙ্ক টুলের বৈশিষ্ট্য

১. ভাইরাসে আক্রান্ত কম্পিউটার স্ক্রিনের একেবারে বাস্তবসম্মত সিমুলেশন, দেখতে একদম আসল হুমকি স্ক্রিনের মতো।

২. একটি কী-ইনপুট ফিল্ড, যেটি ক্লাসিক র‍্যানসমওয়্যারের মতো, ডিক্রিপশন কী চায়।

৩. “আনলক” বাটন, যা কখনোই কাজ করে না! এতে ভাইরাসের অবস্থা আরো বাস্তব মনে হয় এবং ভাইরাসটিকে অদম্য ও কঠিন মনে হয়।

৪. একটি কৌতূহলোদ্দীপক ক্রস (X) আইকন, যেটি ক্লিক করলেই পপ-আপ বন্ধ হয় না, বরং ডুপ্লিকেট হয়ে আরও একটি পপ-আপ তৈরি হয়। আসল ভাইরাসেও অনেক সময় এ ধরনের লুকানো কার্যকলাপ দেখা যায়। এই ডুপ্লিকেশন এফেক্ট প্র্যাঙ্কটিকে আরো রিয়েলিস্টিক করে তোলে।

আমাদের কম্পিউটার ভাইরাস প্র্যাঙ্ক স্ক্রিন কিভাবে ব্যবহার করবেন

১. প্র্যাঙ্ক স্ক্রিন থেকে “কম্পিউটার ভাইরাস” বেছে নিন

আমাদের ওয়েবসাইটের বিভিন্ন প্র্যাঙ্ক স্ক্রিন থেকে “কম্পিউটার ভাইরাস প্র্যাঙ্ক স্ক্রিন” সিলেক্ট করুন।

২. ফুল স্ক্রীন মোড চালু করুন

স্ক্রিন সিলেক্ট করার পর, ফুল স্ক্রীন আইকনে ক্লিক করুন, যাতে ভাইরাস প্র্যাঙ্ক স্ক্রিন পুরো মনিটর দখল করে। একটি পপ-আপ উইন্ডো আসবে, যেখানে লেখা থাকবে “ডিভাইস লক করা হয়েছে” এবং ব্যাকগ্রাউন্ডে ঝরে পড়া সংখ্যাগুলো থাকবে, একদম সিনেমার হ্যাকিং সিনের মতো।

এখন শুধুমাত্র সিরিয়াস মুখে থাকুন এবং বন্ধু বা সহকর্মীদের বিভ্রান্ত বা আতঙ্কিত প্রতিক্রিয়া উপভোগ করুন।

৩. আনলক বাটনে ক্লিক করুন

“আনলক” বাটনে ক্লিক করলেই কী ইনপুট ফিল্ডটা একটু কেঁপে ওঠে, ঠিক যেন ভুল পাসওয়ার্ড দিয়েছেন। মজাটা আরও বাড়াতে আপনি কিছু এলোমেলো টাইপ করে তারপর আনলক বাটনে ক্লিক করতে পারেন। যার ওপর প্র্যাঙ্ক করছেন, সে ভাববে, ভাইরাসটা একদম সত্যি কারণ ভুল কী নিলে কিছুই হচ্ছে না!

৪. ক্লোজ (X) আইকনে ক্লিক করুন

এবার আসল মজার জায়গা। যখন আপনি ক্রস (X) আইকনে ক্লিক করেন, তখন উইন্ডো বন্ধ না হয়ে আরেকটি একেবারে একইরকম পপ-আপ এসে যায়।

এখন আশেপাশের সবাই প্রায় নিশ্চিত হয়ে যাবে যে আপনার কম্পিউটার সত্যিই ভাইরাসে আক্রান্ত। গম্ভীর মুখে নতুন নতুন কী দিন, আনলক বাটন চাপুন, কিন্তু কিছুই হবে না। আবার বন্ধ করার চেষ্টা করুন, এবং পপ-আপের সংখ্যা বাড়তেই থাকবে।

কম্পিউটার ভাইরাস প্র্যাঙ্ক টুল কিভাবে ব্যবহার করবেন

৫. ভাইরাস প্র্যাঙ্ক স্ক্রিন থেকে বেরিয়ে আসুন

ESC (ইস্কেপ) বাটন চাপুন, আর আপনি ফুল স্ক্রীন মোড থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন।

যদি অনেকবার X ক্লিক করেন এবং অনেকগুলো পপ-আপ বানিয়ে ফেলেন, তাহলে ফুল স্ক্রীন থেকে বেরোলেও সেগুলো স্ক্রিনে থেকে যাবে।

সিমুলেশন আবার শুরু করতে চাইলে ব্রাউজার ট্যাব রিফ্রেশ করুন, সবকিছু আবার নতুন হয়ে যাবে।

কম্পিউটার ভাইরাস প্র্যাঙ্ক স্ক্রিন ব্যবহারের উদাহরণ

বন্ধু এবং সহকর্মীদের নিয়ে মজা করুন

অফিসে বিরক্ত লাগছে, একটু আনন্দ করতে চান?

যখন আপনার কোনো সহকর্মী ডেস্ক ছেড়ে যায়, তার কম্পিউটারে ভাইরাস প্র্যাঙ্ক স্ক্রিন দিয়ে দিন। সে ফিরে এসে ওয়ার্নিং দেখলেই চমকে যাওয়ার ভান করুন এবং তার প্রতিক্রিয়া উপভোগ করুন!

মনে রাখবেন, প্র্যাঙ্কের বিষয়টি দ্রুত প্রকাশ করে দিন, যাতে কেউ সত্যি সত্যিই আতঙ্কিত না হয়। সব সময় মজাটা হালকা এবং ভালো রাখুন!

জাল কম্পিউটার ভাইরাস প্র্যাঙ্ক সহ বন্ধুদের সাথে মজার সময় তৈরি করুন

ফেক ভাইরাস দিয়ে অজুহাত দেখান

কখনো আমরা কোনো জরুরি কাজ বা অ্যাসাইনমেন্ট ভুলে যাই, এবং শেষ মুহূর্তে মনে পড়ে যায়। আবার কেউ কেউ ট্যুরে যাওয়ার প্ল্যান করে, কিন্তু কাজ শেষ হয় না। তখন একটা চমৎকার অজুহাতের দরকার পড়ে।

আপনার বস বা শিক্ষকের কাছে বলুন, কম্পিউটারে ভাইরাস এসেছে, তারপর প্র্যাঙ্ক স্ক্রিন দেখান। এতে আপনি আরও কিছু সময় পেতে পারেন, কাজ শেষ করার বা নিজের প্ল্যান উপভোগ করার জন্য।

প্রো টিপ: অনলাইন মিটিং চলাকালীন স্ক্রিন শেয়ার করবেন না! অন্য কোনো ডিভাইস থেকে ফেক ভাইরাস দেখান, নাহলে সঙ্গে সঙ্গে সবাই বুঝে যাবে যে এটা নকল।

নকল কম্পিউটার ভাইরাস ব্যবহার করে অতিরিক্ত সময়ের জন্য একটি অজুহাত তৈরি করুন

ডিজিটাল এস্কেপ রুম বা ধাঁধা সিমুলেশনে ভাইরাস প্র্যাঙ্ক টুল ব্যবহার করুন

আপনি যদি কোনো ডিজিটাল ট্রেজার হান্ট বা গেম নাইট আয়োজন করেন, তাহলে এই ফেক ভাইরাস স্ক্রিনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।

উদাহরণস্বরূপ, অংশগ্রহণকারীদের “ভাইরাস দূর” করতে হবে, তাহলে পরবর্তী রাউন্ডে যেতে পারবে। টেকনোলজি থিমে এই ট্রিক দারুণ জমবে!

কম্পিউটার ভাইরাস প্র্যাঙ্ক দিয়ে অফিস থেকে মুক্তি পান

কখনো শীতের সকালে, কখনো বৃষ্টি, আবার কখনো শুধু ক্লান্তি—কাজ করতে একদমই মন চায় না।

এই অবস্থায় ভাইরাস প্র্যাঙ্ক টুল আপনার পরিত্রাতা হতে পারে। সিমুলেশন চালু করুন, গম্ভীর মুখে থাকুন, আর সবাই ভাবুক আপনার সিস্টেমে বড় কোনো সাইবার ইমার্জেন্সি এসেছে।

অন্যরা ভাববে, আপনি খুব টেকনিক্যাল কোনো সমস্যা সমাধান করছেন, অথচ আপনি আরামে আছেন!

কাজ এড়িয়ে যাওয়ার জন্য কম্পিউটার ভাইরাস প্র্যাঙ্ক

সিনেমা বা নাটকের জন্য ভাইরাস অ্যাটাক সিন বানান

সিনেমাতে বা নাটকে অনেক সময় দেখা যায়, ব্যাংক বা এয়ারপোর্টের কম্পিউটার হঠাৎ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে যায় এবং নায়ক সব ঠিক করার চেষ্টা করে।

কিন্তু সত্যিকারের ভাইরাস দিয়ে এটা করা কোনোভাবেই নিরাপদ নয়!

এমন পরিস্থিতিতে এই ধরনের ফেক ভাইরাস স্ক্রিন টুল অসাধারণ। এটি ভাইরাসে আক্রান্ত স্ক্রিন দেখাতে পারে, সিনেমা, কলেজ প্রজেক্ট বা নাটকের জন্য পুরোপুরি নিরাপদ।

কম্পিউটার ভাইরাস প্র্যাঙ্ক টুলের সৃজনশীল ব্যবহার

এপ্রিল ফুলে ফেক ভাইরাস দিয়ে প্র্যাঙ্ক

বন্ধুদের সঙ্গে মজার কোনো কিছু করতে চাইলে এপ্রিল ফুলে ভাইরাস প্র্যাঙ্ক স্ক্রিন ব্যবহার করুন! স্কুল বা অফিসে কেউ ডেস্ক ছেড়ে গেলে, তার কম্পিউটার স্ক্রিনে ভাইরাস প্র্যাঙ্ক লাগিয়ে দিন।

তার ভীত, বিভ্রান্ত প্রতিক্রিয়া চুপচাপ দেখে মজা নিন।

লাঞ্চের পরে অফিসে ভাইরাস সিমুলেটর দিয়ে প্র্যাঙ্ক

কেউ লাঞ্চে চলে গেলে, তখন তার স্ক্রিনে ভাইরাস প্র্যাঙ্ক দিয়ে রাখুন।

দেখবেন সে যখন বন্ধ করতে যাবে, পপ-আপ বারবার বেরোবে, আর তার চিন্তা বেড়েই চলবে!

তবে মনে রাখবেন, কাউকে সত্যিই আতঙ্কিত করার আগেই প্র্যাঙ্ক প্রকাশ করুন।

ফেক ভাইরাস “ফিক্স” করে বন্ধুকে ইমপ্রেস করুন

যদি আপনার কোনো বন্ধু টেকনোলজিতে দুর্বল হয়, সে যখন ব্যস্ত বা বাইরে যায়, তখন তার কম্পিউটার স্ক্রিনে ভাইরাস প্র্যাঙ্ক দিন।

সে ফিরে এলে বলুন, “ওফ! তোমার কম্পিউটার খুব বড় সমস্যা হয়েছে!” এবার নিজেকে আইটি জিনিয়াস প্রমাণ করুন।

কিছু এলোমেলো কাজ দেখিয়ে বলুন, “একটা কলম আর কাগজ দে, আমাকে কিছু হিসাব করতে হবে।”

ও যখন ব্যস্ত, তখন চট করে ব্রাউজার বন্ধ করুন, আর দেখান আপনি সমস্যা সমাধান করেছেন।

এর সাথে তার চকলেট বা গেম কনসোলও নিতে ভুলবেন না!

পছন্দের কাউকে ফেক ভাইরাস স্ক্রিন দেখিয়ে প্রভাব ফেলুন

যদি আপনার ক্রাশ টেকনোলজি পছন্দ করেন, বা আপনি নিজেকে রহস্যময় দেখাতে চান, তাহলে আপনার ডিভাইসে ভাইরাস প্র্যাঙ্ক স্ক্রিন খুলে বলুন:

“চিন্তা করো না, আমি সামলে নেব। এটা গতকাল রাতে আমার এক্সপেরিমেন্টের একটা ম্যালওয়্যার।”

তারপর আরামে “সমাধান” করুন, হয়তো এটাই আপনাদের মধ্যে নতুন আলাপের সূচনা হবে। শুভকামনা!

কিভাবে বুঝবেন কেউ আপনাকে ফেক কম্পিউটার ভাইরাস দিয়ে প্র্যাঙ্ক করছে?

১. কিবোর্ড শর্টকাট ব্যবহার করুন

কেউ যদি ব্রাউজার-ভিত্তিক ভাইরাস সিমুলেশন দিয়ে আপনাকে প্র্যাঙ্ক করে, তবে এই শর্টকাটগুলো দিয়ে সহজেই ধরা যেতে পারে:

  • ALT+TAB (উইন্ডো পরিবর্তন)

  • CTRL+W অথবা CTRL+F4 (ব্রাউজার ট্যাব বা উইন্ডো বন্ধ)

  • ESC (ফুল স্ক্রীন থেকে বের হওয়া)

যেকোনো একটি কাজ করলেই বুঝবেন, এটা আসলে প্র্যাঙ্ক!

২. স্ক্রিনের ওপরের দিকে ক্রস (X) লক্ষ্য করুন

আসল ভাইরাস খুব কমই ফুল স্ক্রীন মোড ব্যবহার করে, কেবলমাত্র ভয়ংকর র‍্যানসমওয়্যারের ক্ষেত্রে।

আপনি যদি দেখতে পান, স্ক্রিনে ফুল স্ক্রীন ওয়ার্নিং এসেছে, তাহলে মাউসটি ওপরের দিকে নিয়ে যান।

যদি ক্রস (X) বা ব্রাউজারের টুলবার দেখেন, বুঝে নিন এটা নকল ভাইরাস, শুধুমাত্র একটি প্র্যাঙ্ক স্ক্রিন।

Check for the Browser Full Scrreen Cross Icon to Detect Fake Computer Virus

৩. টাস্ক ম্যানেজার খুলে সন্দেহজনক কিছু দেখুন

যদি ফুল স্ক্রীন মোড থেকে বের হতে না পারেন, তবে এই উপায়ে ট্রাই করুন:

  • Windows-এ: CTRL+SHIFT+ESC চাপুন

  • Mac-এ: CMD+OPTION+ESC চাপুন

এতে টাস্ক ম্যানেজার (বা Mac-এ Activity Monitor) খুলবে, যেখানে দেখতে পারবেন:

  • সন্দেহজনক ব্রাউজার ট্যাব

  • অদ্ভুত অ্যাপ্লিকেশন

  • অজানা প্রসেস

যদি দেখেন, কোনো অদ্ভুত ব্রাউজার খুলে আছে, সেটা বন্ধ করলেই ভাইরাস স্ক্রিন চলে যাবে — অর্থাৎ, এটা শুধুই মজা।

উপসংহার

আমাদের কম্পিউটার ভাইরাস প্র্যাঙ্ক টুল একেবারে সেরা মজার টেক-মিশ্রণ, নিরাপত্তা এবং হাস্যরস। অফিসে একঘেয়ে দিন কাটছে, বন্ধুদের হালকা কোনো প্র্যাঙ্ক করতে চান, কিংবা শুধুই “হ্যাকার” ফিল নিতে চান, এই টুলের মাধ্যমে সেসব করা সম্ভব, কোনো ঝুঁকি ছাড়াই। একদম বাস্তব গ্রাফিক্স, অকার্যকর বাটন, এবং পপ-আপের ডুপ্লিকেশন পুরোপুরি ভাইরাস-আক্রান্ত স্ক্রিনের পরিবেশ দেয়, ফলে প্র্যাঙ্ক, রোল-প্লে বা সিনেমার জন্য আদর্শ।

তবে, সব সময় দায়িত্বশীল থাকুন। কখনোই কাউকে আসল আতঙ্ক বা মানসিক চাপ দেবেন না। সঠিকভাবে, বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে মজা করুন এবং সবাইকে হাসতে দিন, কারও ক্ষতি না করেই।




প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন